নারীর প্রজনন স্বাস্থ্যের উপর নির্ভর করে তার দৈনন্দিন জীবন, মানসিক প্রশান্তি এবং ভবিষ্যতের মা হওয়ার সম্ভাবনা। কিন্তু অনেক নারীই অনিয়মিত ঋতুস্রাব, অতিরিক্ত সাদাস্রাব বা জরায়ুর দুর্বলতা সমস্যাকে গুরুত্ব না দিয়ে বছরের পর বছর ভোগেন চুপচাপ। সামাজিক সংকোচ, সচেতনতার অভাব কিংবা বিষয়টি ‘স্বাভাবিক’ মনে করার কারণে সমস্যাগুলো আরও জটিল হয়ে পড়ে।
জরায়ু এবং ঋতুচক্রজনিত সমস্যাগুলো যদি সময়মতো সমাধান না করা হয়, তাহলে তা হতে পারে ব্যথাযুক্ত ঋতুস্রাব, হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, বন্ধ্যাত্ব এমনকি দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ বা ইনফেকশনের কারণ।
১) অনিয়মিত ঋতুস্রাব:
হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হলে ঋতুচক্রে অনিয়ম দেখা দেয়, যা পরবর্তীতে পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম (PCOS) বা বন্ধ্যাত্বের কারণ হতে পারে।
২) অতিরিক্ত সাদাস্রাব (লিউকোরিয়া):
যদি সাদাস্রাব অতিরিক্ত হয় ও দুর্গন্ধ যুক্ত হয়, তাহলে তা সংক্রমণের লক্ষণ হতে পারে। এটি ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা ও যৌন স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করে।
৩) জরায়ুর দুর্বলতা ও ব্যথা:
জরায়ুর পেশীর দুর্বলতা নারীর শারীরিক সক্ষমতা ও স্বাভাবিক গর্ভধারণে বাধা সৃষ্টি করতে পারে। অতিরিক্ত শুকিয়ে যাওয়া বা ব্যথাযুক্ত ঋতুস্রাবও এরই লক্ষণ।
৪) pH ভারসাম্যের সমস্যা ও সংক্রমণ:
যৌনাঙ্গের স্বাভাবিক পিএইচ কমে গেলে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ, চুলকানি ও জ্বালাপোড়ার মতো সমস্যা দেখা দেয়। সময়মতো ব্যবস্থা না নিলে সমস্যা বাড়তে পারে।
৫) দীর্ঘমেয়াদি প্রদাহ ও হরমোনাল সমস্যা:
অবহেলায় থাকা প্রদাহ একসময় ক্রনিক ইনফেকশন ও স্ত্রীরোগ সংক্রান্ত বড় জটিলতায় রূপ নিতে পারে। এতে মানসিক চাপ ও দাম্পত্য জীবনেও প্রভাব পড়ে।
একটি কার্যকর হারবাল সমাধান হচ্ছে, যা—
এই উপকারী সমাধানটি তৈরি হয়েছে প্রাকৃতিক উপাদান যেমন আম্বিয়া গ্রাসকা, পিস্টাচিয়া, বেগোয়ার স্টোন, মাইটিলাস মারারিপ প্যারিস, ক্যাস্টোরিয়াম ইত্যাদির সংমিশ্রণে, যা সারা বিশ্বজুড়ে দীর্ঘদিন ধরে ভেষজ চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
এই ভেষজ ফর্মুলার নাম Lecorex, যা নিয়মিত সেবনে আপনাকে দিতে পারে সুস্থ, নিশ্চিন্ত ও আত্মবিশ্বাসী জীবন।
নারীর শরীর নিয়ে লজ্জা নয়, হোক সচেতনতা। সমস্যাকে উপেক্ষা না করে সময়মতো সমাধান গ্রহণ করুন—কারণ সুস্থ জীবনই সবকিছুর মূল।
You need to Sign in to view this feature
This address will be removed from this list